Skip to main content

জীবন বিজ্ঞান ২ নং এর গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর

অগ্নাশয়কে মিশ্র গ্রন্থি বলা হয় কেন ?
উত্তরঃ অগ্ন্যাশয়ে বহিঃক্ষরা ও অন্তঃক্ষরা উভয় প্রকার গ্রন্থির গুণাবলি বিদ্যমান। অগ্ন্যাশয় থেকে নিঃসৃত রসে ট্রিপসিন, অ্যামাইলেজ ও লাইপেজ নামের পরিপাককারী এনজাইম থাকে, যা খাদ্য পরিপাকে অংশ নেয়। এসব কারণে অগ্ন্যাশয় বহিঃক্ষরা গ্রন্থি। অন্যদিকে অগ্ন্যাশয়ে আইলেটস অব ল্যাঙ্গারহ্যান্স নামক অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি বিদ্যমান, যা থেকে ইনসুলিন ও গ্লুকাগন নামক হরমোন নিঃসৃত হয়। এসব কারণে অগ্ন্যাশয়কে মিশ্র গ্রন্থি বলা হয়।

ক্ষণ পদ কাকে বলে ? এর ব্যবহার কি ?
উত্তরঃ প্রোটিস্টা রাজ্যের সদস্য অ্যামিবা এককোষী প্রাণী। এদের দেহ থেকে আঙ্গুলের ন্যায় কিছু অংগ তৈরি হয়। এদের ক্ষণপদ বলে। এর সাহায্যে অ্যামিবা খাদ্যগ্রহণ ও চলাচল করে।

পিটুইটারি গ্রন্থির অবস্থান ও কাজ লেখ ?
উত্তরঃ অবস্থানঃ পিটুইটারি গ্রন্থি মস্তিষ্কের মূলদেশে স্ফেনয়েড অস্থির সেলা টারসিকা প্রোকোষ্ঠে অবস্থিত ।
কাজঃ  এই গ্রন্থি থেকে গোনাডোট্রপিক, সোমাটোট্রপিক, থাইরয়েড উদ্দীপকে হরমোন, এডরেনোকর্টিকোট্রপিন ইত্যাদি হরমোন নিঃসৃত হয়। এই গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত হরমোন সংখ্যায় যেমন বেশি, অপরদিকে অন্যান্য গ্রন্থির ওপর এসব হরমোনের প্রভাবও বেশি। এজন্য পিটুইটারি গ্রন্থিকে প্রধান/প্রভু গ্রন্থি বলা হয়।

মানব দেহের সবচেয়ে ছোট ও বড় পেশির নাম কি ?
উত্তরঃ বড় পেশি=সারটলি ; ছোট পেশি=স্টেপিয়াস

সহজাত প্রতিবর্ত ক্রিয়া ও অভ্যাসগত প্রতিবর্ত ক্রিয়ার মধ্যে পার্থক্য কি  ?
উত্তরঃ  
সহজাত প্রতিবর্ত                                                         অভ্যাসগত প্রতিবর্ত

১.এই প্রতিবর্ত জন্মগত ।                          ১. এই প্রতিবর্ত জন্মগত নয়, অভ্যাসের দ্বারা অর্জিত ।

২.এই প্রতিবর্ত শর্তনিরপেক্ষ ।                ২. এই প্রতিবর্ত শর্ত সাপেক্ষ ।

৩. এই রকম প্রতিবর্তের জন্য পূর্ব অভিজ্ঞতার 
প্রয়োজন হয় না ।                                         ৩. এই রকম প্রতিবর্তের জন্য পূর্ব অভিজ্ঞতার প্রয়োজন হয় ।

৪. এই রকম প্রতিবর্তের স্নায়ুপথ সরল        ৪. এই রকম প্রতিবর্তের স্নায়ুপথ অপেক্ষাকৃত জটিল ।

কর্নিয়া ও রেটিনার মধ্যে পার্থক্য লেখ ?
উত্তরঃ নিজে করো

হরমোনের দ্বৈত ক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ বলতে কি বুঝ ?
উত্তরঃ প্রাণীদেহে কোন কোন কেত্রে কোন একটি হরমোন কোন একটি কাজে সহায়তা করে; আবার কোন একটি হরমোন ওঁই কাজে বাধা দেয়। এজন্য হরমন কে প্রাণীদেহে দ্বৈত- নিয়ন্ত্রক- বলা হয় ।

কয়েকটি প্রকল্পিত হরমনের নাম লেখ ?
 উত্তরঃ ফ্লোরিজেন , ডরমিন , ভারনালিন , রাইজোক্যালিন , ফাইলোক্যালিন ।

কৃত্রিম হরমোন গুলো কি কি ?
উত্তরঃ ইন্ডল প্রোপায়নিক অ্যাসিড (IPA), ন্যাপথালিন অ্যসেটিক অ্যসিড ,(NAA),ভাইক্লোরোফেনক্সি অ্যাসেটিক অ্যাসিড (DAA বা 2,4-D),ইন্ডোল বিউটাইরিক অ্যাসিড (IBA)ইত্যাদি। 

ট্যাঁকটিক চলন ও ন্যাস্তিক চলনের পার্থক্য লেখ ?
উত্তরঃ নিজে করো 

দ্বিপদ গমনে সাহাজ্যকারি পেসি ও অস্থি গুলির নাম লেখ ?
উত্তরঃ   ছয় প্রকার অস্থি সন্ধি দ্বিপদ গমনের সাথে সংশ্লিষ্ট

১৷ স্কন্ধের সন্ধি, ২৷ কব্জির সন্ধি, ৩৷ কনুই ও হাঁটুর সন্ধি, ৪৷ অ্যাম্বুলার সন্ধি, ৫৷ কব্জি ও গোড়ালির সন্ধি, ৬৷ করটি ও মেরুদণ্ডের সন্ধি

মানুষের গমনে সহায়ক পেশী - অস্থি ও অস্থি সন্ধির সঙ্গে যুক্ত থাকে পেশী। এই পেশী গুলির সংকোচন ও প্রসারনে অস্থি ও অস্থি সন্ধির সঞ্চালন ঘটে এর ফলে মানুষের গমন ক্রিয়া সংগঠন হয়।

১৷ ফ্লেক্সর পেশী – যে সমস্ত পেশী দুটি অস্থি কে ভাঁজ হতে বা কাছাকাছি আনতে সাহায্য করে, তাদের ফ্লেক্সর পেশী বলে। উদাহরণ – বাইসেপস পেশী ( Biceps muscle)

২৷ এক্সটেনসর পেশী – যে সমস্ত পেশী দুটি অস্থি খণ্ডকে প্রসারিত হতে সাহায্য করে, তাদের এক্সটেনসর পেশী বলে। উদাহরণ – ট্রাইসেপস পেশী ( Triceps muscle )

৩৷ অ্যাডাকটর পেশী – যে সমস্ত পেশী কোনো অংশকে দেহ অক্ষের কাছাকাছি আনে তাদের অ্যাডাকটর পেশী বলে। উদাহরণ – ল্যাটিসিমাস ডরসি ( Latissimus dorsi )

৪৷ যে সমস্ত পেশী কোনো অঙ্গকে দেহ অক্ষ থেকে দূরে সরায়, তাদের পেশী বলে। উদাহরণ – ডেল্টয়েড পেশী ( Deltoid Muscle)

মানুষের গমনের লঘু মস্তিষ্কের ভূমিকা ?
উত্তরঃ নিজে কর 

হরমোন ও স্নায়ুতন্ত্রের পার্থক্য লেখ?
উত্তরঃ নিজে কর

পর্ণকান্ড এর অভিযোজন গত গুরুত্ব লেখ ?
উত্তরঃ বৃষ্টি বিরল শুষ্ক মরুভূমি প্রধান অঞ্চলে পর্ণকান্ডে সঞ্চিত জল সালোকসংশ্লেষের কাজে লাগে । ফণী মনসার কান্ড চ্যাপ্টা, স্থুল ও রসালো হওয়ায় প্রচুর পরিমাণে জল সংরক্ষণ করতে পারে ।

কোরকোদ্গম কি ? উদাহরন দাও 
উত্তর ঃ জীবদেহে পাঁচটি পদ্ধতিতে অযৌন জনন সম্পন্ন হতে দেখা যায়, এদের মধ্যে একটি হল কোরকদ্গম এক্ষেত্রে প্রথমে দেহের কোনো একটি স্থানে একটি উপবৃদ্ধি দেখা যায়, যাকে কোরক বা বাড [bud] বলে ।  কোরক মাতৃদেহ থেকে পুষ্টি সংগ্রহ করে বৃদ্ধি পায় । কোরকটি পরিণত হলে মাতৃদেহ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে নতুন প্রাণীরূপে বসবাস করে ।
• উদাহরণ:- হাইড্রা, এবং কয়েক রকম টিউনিকেটের [tunicates] ক্ষেত্রে কোরকোদগম পদ্ধতিতে অযৌন জনন সম্পন্ন হয় ।

যৌন জনন মিয়োসিসের ভূমিকা লেখ ?
উত্তরঃ যৌন জননে পুং ও স্ত্রী জনন কোষের মিলনের প্রয়োজন পড়ে। যদি জননকোষগুলোর ক্রোমোজোম সংখ্যা দেহকোষের সমান থেকে যায় তাহলে জাইগোট কোষে জীবটির দেহকোষের ক্রোমোজোম সংখ্যার দ্বিগুণ হয়ে যাবে। মিয়োসিস কোষ বিভাজনে জননকোষে ক্রোমোজোম সংখ্যা মাতৃকোষের ক্রোমোজোম সংখ্যার অর্ধেক হয়ে যায়। ফলে দুটি জননকোষ একত্র হয়ে যে জাইগোট গঠন করে তার ক্রোমোজোম সংখ্যা প্রজাতির ক্রোমোজোম সংখ্যার অনুরূপ থাকে। এতে নির্দিষ্ট প্রজাতির ক্রোমোজোম সংখ্যার ধ্রুবতা বজায় থাকে।

অসম্পূর্ণ প্রকটতা কাকে বলে ? 
উত্তর ঃ যখন একজোড়া বিপরীত বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন দুটি জীবে সংকরায়ণ (ক্রস) ঘটে কিন্তু প্রথম বংশধরে (F1 জনুতে) প্রকট ফিনোটাইপ পূর্ণ প্রকাশে ব্যর্থ হয় এবং উভয় বৈশিষ্ট্যের মাঝামাঝি এক বৈশিষ্ট্যের প্রকাশ ঘটে তখন তাকে অসম্পূর্ণ প্রকটতা বলে। অসম্পূর্ণ প্রকটতার জন্য দায়ী জিনগুলোকে ইন্টারমিডিয়েট জিন (Intermediate gene) বলে। অসম্পূর্ণ প্রকটতার কারণে মেন্ডেলের মনোহাইব্রিড ক্রসের অনুপাত ৩ : ১ এর পরিবর্তে ১ : ২ : ১ হয়।

দ্বীনিসেক কাকে বলে ?
উত্তরঃ একই সময়ে ডিম্বাণুর সঙ্গে একটি পুংগ্যামেটের মিলন ও সেকেন্ডারি নিউক্লিয়াসের সঙ্গে অপর পুংগ্যামেটের মিলন-প্রক্রিয়াকে দ্বিনিষেক বলে। এ প্রক্রিয়ায় একটি পুংগ্যামেট ডিম্বাণুর সঙ্গে মিলিত হয় এবং অপর একটি পুংগ্যামেট সেকেন্ডারি নিউক্লিয়াসের সঙ্গে মিলিত হয়। ফলে ডিম্বাণু জাইগোটে পরিণত হয় এবং ডিপ্লয়েড অবস্থা প্রাপ্ত হয়। কিন্তু সেকেন্ডারি নিউক্লিয়াস ট্রিপ্লয়েড অবস্থা প্রাপ্ত হয়।

অ্যালিল কি ?
উত্তরঃ সমসংস্থ ক্রোমোজোমের নির্দিষ্ট বিন্দুতে অবস্থিত বিপরীত বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রক উপাদানের এক-একটিকে অ্যালিল বা অ্যালিলোমর্ফ [Allele or Allilomorph] বলে ।  যেমন লম্বা-বেঁটে, সাদা-কালো ইত্যাদি জোড়া জোড়া বিপরীত বৈশিষ্ট্য নির্ধারণকারী জিন-যুগলের প্রত্যেকটিকে অ্যালিল বলে ।

জৈব অভিব্যক্তি কাকে বলে ?
উত্তরঃ পৃথিবীতে প্রথম উত্পন্ন জীব ছিল এককোশী এবং সরল প্রকৃতির । ওই এককোশী সরল জীব থেকে ধারাবাহিক পরিবর্তনের  মাধ্যমে অপেক্ষাকৃত জটিল বহুকোশী জীবের সৃষ্টি হয় । এর পর যুগ যুগ ধরে ক্রমাগত পরিবর্তনের মাধ্যমে ধাপে ধাপে আধুনিক কালের জীবসমূহের উত্পত্তি হয়েছে । ধারাবাহিক পরিবর্তনের মাধ্যমে সরল জীব থেকে জটিল জীব সৃষ্টি হওয়ার এই পদ্ধতিই হল জৈব বিবর্তন বা জৈব অভিব্যক্তি ।
অভিব্যক্তির সংজ্ঞা:- যে মন্থর গতিশীল প্রক্রিয়ায় ধারাবাহিক পরিবর্তন ও ক্রমিক রুপান্তরের মাধ্যমে পূর্বপুরুষ অর্থাৎ সরল উদবংশীয়  জীব থেকে নতুন ও অপেক্ষাকৃত জটিল জীবের উদ্ভব এবং ক্রমবিকাশ ঘটে, তাকে জৈব অভিব্যক্তি বা জৈব বিবর্তন বলে ।


চার্লস ডারউইন অভিব্যক্তিকে "পরিবর্তনসহ বংশক্রম" বলে অভিহিত করেছেন ।

অ্যানাইসোগ্যামি কি ? উদাহরন দাও ।
উটরঃ অ্যানাইসোগ্যামি:-  যৌন জননে যখন মিলিত গ্যামেট দুটো আকার, আয়তন ও স্বভাবগতভাবে অন্য ধরনের হয় এবং গ্যামেটের মিলন জনন অঙ্গের বাইরে ঘটে, তখন সেই রকম যৌন জননকে অ্যানাইসোগ্যামি বলে । এই ধরনের জননে পুং গ্যামেট আকারে ছোটো কিন্তু সক্রিয় এবং স্ত্রী গ্যামেট আকারে বড়ো কিন্তু নিস্ক্রিয় হয় ।


উদাহরণ:- ক্ল্যামাইডোমোনাস  ।

বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ কাকে বলে? ভারতের যেকোন দুটি বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভের নাম লেখ।
উঃ কোন নির্দিষ্ট অঞ্চলের প্রাকৃতিক সম্পদ নষ্ট হয়ে গেলে কেন্দ্রীয় সরকার আইন প্রণয়ন করে ঐ অঞ্চলের প্রাকৃতিক সম্পদ রক্ষা করেন। একে বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ বলে। যেমন- নীলগিরি রিজার্ভ ফরেস্ট, নন্দাদেবী রিজার্ভ ফরেস্ট।

এক্স সিটূ ও ইন সিটু সংরক্ষণ কাকে বলে ?
উত্তর ঃ এক্স সিটু সংরক্ষণ হল এমন একটি পদ্ধতি যার দ্বারা বিপদগ্রস্ত উদ্ভিদ এবং প্রাণী প্রজাতি তার নিজস্ব বাসস্থান থেকে এনে বিপদমুক্ত ভাবে সংরক্ষণ করা হয়। উদাহরণ হিসাবে বলা যায় আলিপুর চিরিয়াখানায় রয়েল বেঙ্গল টাইগার এর পালন অথবা শিবপুর বোটানিক্যাল গার্ডেন এ বিপন উদ্ভিদ পালন। এইসব জায়গায় এই বিপদগ্রস্ত প্রাণীগুলি মানুষের সেবায় বসবাস করে। এক্স-সিটু সংরক্ষণ হল সবচেয়ে প্রাচীনতম এবং উল্লেখযোগ্য সংরক্ষণ পদ্ধতি।

ইন-সিটু সংরক্ষণ বলতে কোন প্রজাতির প্রাকৃতিক বসতির সংরক্ষণ এবং প্রাকৃতিক পারিপার্শ্বিকতায় টিকে থাকার মত জনগোষ্ঠীর পুনরুদ্ধার ও রক্ষণ। এই পদ্ধতিতে প্রাকৃতিক নিয়মে জীব প্রজাতি যেখানে জন্মে সেখানেই সংরক্ষণ করা হয়। যেমন- সুন্দরী গাছকে এবং রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার কে সুন্দরবন এ এরুপ বাস্তুতন্ত্রে সংরক্ষণ করা হল ইন-সিটু সংরক্ষণ। 

অরণ্য ধংসের কয়েকটি কারন লেখ ?
উত্তরঃ নিজে করো 

সংকরায়ন কাকে বলে ?
উত্তরঃ সংকরায়ন [Hibridization]:- একই গণের অন্তর্ভুক্ত বিপরীত প্রলক্ষণযুক্ত দুটো জীবের মিলন ঘটিয়ে সংকর জীব সৃষ্টির পদ্ধতিকে সংকরায়ন বলে । যেমন : একটি বিশুদ্ধ কালো ও বিশুদ্ধ সাদা গিনিপিগের মিলন ঘটালে প্রথম অপত্য জনুতে সব সংকর কালো গিনিপিগের সৃষ্টি হবে ।

ক্রিসমাস রোগ কোন রোগকে বলা হয় ?
উত্তরঃ হিমোফিলিয়াকে ক্রিসমাস রোগ বলা হয় ।


অসমাঙ্গ ফুল কাকে বলে? উদাহরন দাও ?
উত্তরঃ নিজে করো 

আগাছা দমনে ও বীজবিহীন ফল উৎপাদনে  কৃত্রিম উদ্ভিদ হরমোনের ভূমিকা লেখ।
উত্তরঃ 
বীজহীন ফল উত্পাদন:-  নিষেকের আগেই অর্থাৎ পরাগযোগ ও নেষেক ছাড়া ডিম্বাশয়ে কৃত্রিম অক্সিন [IBA, IAA] প্রয়োগ করে বীজবিহীন এবং আয়তনে বড় ফল উত্পাদন করা হয় । এই পদ্ধতিকে পার্থেনোকার্পি  বলে । এইসব ফলের মধ্যে পেঁপে, পেয়ারা, খেজুর, আঙ্গুর, টম্যাটো, কলা ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য । 
আগাছা নির্মূল:- ধান, গম, যব ইত্যাদির খেতে অবাঞ্ছিত উদ্ভিদ অর্থাৎ আগাছা নির্মূল করার জন্য 2,  4-D,  MCAA ( মিথাইল ক্লোরোফেনক্সি অ্যাসিটিক অ্যাসিড ) প্রভৃতি কৃত্রিম হরমোন প্রয়োগ করা হয় । কারণ কৃষিকার্যে আগাছাগুলি হল বাঞ্ছিত উদ্ভিদের প্রধান শত্রু ।

পার্থেনোকার্পি কাকে বলে ?
উত্তরঃ নিষেকের আগেই অর্থাৎ পরাগযোগ ও নেষেক ছাড়া ডিম্বাশয়ে কৃত্রিম অক্সিন [IBA, IAA] প্রয়োগ করে বীজবিহীন এবং আয়তনে বড় ফল উত্পাদন করা হয় । এই পদ্ধতিকে পার্থেনোকার্পি  বলে । এইসব ফলের মধ্যে পেঁপে, পেয়ারা, খেজুর, আঙ্গুর, টম্যাটো, কলা ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য । 


আপাতত এই পর্যন্ত  পরে আরও প্রশ্ন যোগ করা হবে 😃