Skip to main content

আলো

অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর

আলাের বেগ, তরঙ্গদৈর্ঘ্য ও কম্পাঙ্কের সম্পর্কটি লেখাে।
Ans: আলাের বেগ = আলাের কম্পাঙ্ক X আলাের তরঙ্গদৈর্ঘ্য।

লেন্সের ফোকাস দূরত্ব কাকে বলে?
Ans: লেন্সের আলােককেন্দ্র থেকে ফোকাসের দূরত্বকে ফোকাস দূরত্ব বলে।

উত্তল লেন্স দ্বারা গঠিত প্রতিবিম্ব কখন অসদ হয় ?
Ans: বস্তু লেন্সের ফোকাস দূরত্বের থেকে কম দূরত্বে থাকলে।

লেন্সের ফোকাসে কোনাে বস্তু রাখলে কোথায় প্রতিবিম্ব সৃষ্টি হয়?
Ans: অসীম দূরত্বে।

সবিম্ব বস্তুর সাপেক্ষে লেন্সের কোন পাশে গঠিত হয়?
Ans: লেন্সের যে পাশে বস্তু থাকে তার বিপরীত পাশে।

অসদবিম্ব বস্তুর সাপেক্ষে লেন্সের কোন পাশে গঠিত হয়?
Ans: লেন্সের যে পাশে বস্তু থাকে সেই পাশে।

ক্যামেরায় কোন ধরনের লেন্স ব্যবহার করা হয় ?
Ans: উত্তল লেন্স।

ক্যামেরায় কীধরনের প্রতিবিম্ব গঠিত হয়?
Ans: সদবিম্ব।

রেটিনায় যে প্রতিবিম্ব সৃষ্টি হয় তা সদ না অসদ?
Ans: সদবিম্ব।

প্রিজম দ্বারা সৃষ্ট রঙিন পটিকে কী বলে?
Ans: বর্ণালি বলে।।

সাদা আলাের সাতটি রঙে ভেঙে যাওয়ার ঘটনাকে কী বলে?
Ans: আলাের বিচ্ছুরণ বলে।

গােলীয় দর্পণের বক্রতা ব্যাসার্ধ কাকে বলে ?
Ans: গােলীয় দর্পণটি যে গােলকের অংশ সেই গােলকের ব্যাসার্ধকে বক্রতা ব্যাসার্ধ

গােলীয় দর্পণের ফোকাস দৈর্ঘ্য কাকে বলে?
Ans: গোলীয় দর্পণের মেরু থেকে ফোকাস পর্যন্ত দূরত্বকে ফোকাস দৈর্ঘ্য বলে।

প্রতিফলনের সূত্র কি বক্রতলেও প্রযােজ্য?
Ans: হ্যা, বক্রতলেও প্রযােজ্য।

অবতল দর্পণের বক্রতাকেন্দ্র কোনদিকে থাকে?
Ans: অবতল দর্পণের বক্রতাকেন্দ্র প্রতিফলক তলের সামনের দিকে থাকে।

উত্তল দর্পণের বক্রতাকেন্দ্র কোন দিকে থাকে?
Ans: উত্তল দর্পণের বক্রতাকেন্দ্র প্রতিফলক তলের পেছনের দিকে থাকে।

গােলীয় দর্পণের প্রধান অক্ষের সমান্তরাল রশ্মিগুচ্ছ প্রতিফলনের পর যে
বিন্দুতে মিলিত হয় তার নাম কী?
Ans: মুখ্য ফোকাস।

ক্ষুদ্র উন্মেষযুক্ত অবতল দর্পণের ফোকাস দূরত্ব ও বক্রতা ব্যাসার্ধের মধ্যে
সম্পর্ক কী?
Ans: বক্রতা ব্যাসার্ধ = 2 x ফোকাস দূরত্ব।

একটি গােলীয় দর্পণের সামনে মুখ রাখলে খর্বাকৃতি অসদ প্রতিবিম্ব দেখা
গেল— দর্পণটি কোন প্রকৃতির ?
Ans: উত্তল দর্পণ।

একটি অবতল দর্পণের ফোকাস দৈর্ঘ্য 25 সেমি হলে, তার বক্রতা ব্যাসার্ধ।
কত?
Ans: 50 সেমি।

অবতল দর্পণের সামনে কোথায় একটি বস্তু রাখলে বস্তুর বিবর্ধিত সদ
গতিবিম্ব গঠিত হবে ?
Ans: ফোকাস ও তাকেন্দ্রের মাঝে রাখলে।

সাদা আলাের বর্ণালিতে মধ্য বর্ণ কোনটি?
Ans: হলুদ বর্ণ।

আলাের বিচ্ছুরণের একটি প্রাকৃতিক দৃষ্টান্ত দাও।
Ans: রামধনু।

পরিপূরক বর্ণ কাকে বলে?
Ans: যে দু’টি বর্ণের মিশ্রণে সাদা বর্ণ সৃষ্টি হয় তাদের পরস্পরকে পরিপূরক বর্ণ বলে।

কখন রৈখিক বিবর্ধনের মান 1 হয়?
Ans: যখন বস্তুর দৈর্ঘ্য ও প্রতিবিম্বের দৈর্ঘ্য সমান হয়।

বিবর্ধক কাচের দুটি ব্যবহার উল্লেখ করাে।
Ans: বইয়ের ছােটো অক্ষর এবং ঘড়ি সারাইয়ের সময় সূক্ষ্ম যন্ত্রপাতি দেখার জন্য।

প্রশ্ন:-  সাদা আলোর বিশুদ্ধ বর্ণালির প্রান্তিক বর্ণ দুটি কী কী ?

উত্তর:- সাদা আলোর বিশুদ্ধ বর্ণালির প্রান্তিক বর্ণ দুটি হল লাল ও বেগুনি ।


প্রশ্ন:- শূন্য মাধ্যমে আলোর বিচ্ছুরণ হয় না কেন ?

উত্তর:- শূন্য মাধ্যমে আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের সমতুল কোনো কণা না থাকায় ওই মাধ্যমে আলোর বিচ্ছুরণ হয় না ।


প্রশ্ন:-  আলোকের বিচ্ছুরণের একটি প্রাকৃতিক উদাহরণ দাও ।

উত্তর:- আলোকের বিচ্ছুরণের একটি প্রাকৃতিক উদাহরণ হল রামধনু ।


প্রশ্ন:- বস্তুর কোন অবস্থানে উত্তল লেন্স দ্বারা সদ্ প্রতিবিম্ব গঠিত হয় ?

উত্তর:- উত্তল লেন্স থেকে কোনো বস্তুর দুরত্ব লেন্সটির ফোকাস দৈর্ঘ্যের সমান বা ফোকাস দৈর্ঘ্য থেকে বেশি হলে বস্তুটির সদ্ প্রতিবিম্ব গঠিত হয় ।


প্রশ্ন:-  বিবর্ধক কাচে কী ধরনের লেন্স ব্যবহার করা হয় ?

উত্তর:-  বিবর্ধক কাচে উত্তল লেন্স ব্যবহার করা হয় ।


প্রশ্ন:-  বিবর্ধক কাচের দুটি ব্যবহার উল্লেখ করো ।

উত্তর:- বইয়ের ছোটো অক্ষর এবং ঘড়ির সূক্ষ যন্ত্রপাতি ইত্যাদি দেখার জন্য বিবর্ধক কাচ ব্যবহার  করা হয় ।


প্রশ্ন:-  কোন বর্ণকে মধ্য বর্ণ বলে ?

উত্তর:- বর্ণালি থেকে বলা যায় বিভিন্ন বর্ণের আলোর চ্যুতি [deviation] বিভিন্ন । বেগুনি বর্ণের আলোর চ্যুতি সবচেয়ে বেশি এবং লাল বর্ণের আলোর চ্যুতি সবচেয়ে কম । হলুদ বর্ণের আলোর চ্যুতি বেগুনি এবং লাল বর্ণের আলোর চ্যুতির মাঝামাঝি । তাই হলুদ বর্ণকে মধ্যবর্ণ বলে ।


প্রশ্ন:-  সিনেমার পর্দায় যখন ছবি দেখানো হয় তখন সিনেমার ফিল্মকে লেন্স থেকে কত দুরে রাখা হয় ?

উত্তর:-  সিনেমার পর্দায় যখন ছবি দেখানো হয় তখন সিনেমার ফিল্মকে লেন্সের ফোকাস দুরত্বের বাইরে রাখা হয় ।


প্রশ্ন:-  আতস কাচ কী  ?

উত্তর:-  কোনো উত্তল লেন্সকে সূর্যরশ্মি বরাবর ধরে যদি লেন্সটির ফোকাস তলে কোনো কাগজ খন্ড বা সহজ দাহ্য কোনো বস্তুকে রাখা হয়, তবে দেখা যায় যে, কিছু সময় পরে কাগজ খন্ড বা ওই বস্তুটিতে আগুন ধরে গিয়েছে । এভাবে ব্যবহৃত উত্তল লেন্সকে আতস কাচ বলে ।


প্রশ্ন:-  পরিপূরক বর্ণ কাকে বলে ?

উত্তর:- যে দুটি বর্ণের মিশ্রণে সাদা বর্ণ সৃষ্টি হয়, তাদের পরস্পরের পরিপূরক বর্ণ বলে । যেমন হলুদ ও নীল পরস্পরের পরিপূরক বর্ণ  ।

 সংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্নঃ প্রশ্নমান-২ 

১. অবতল দর্পণের ফোকাস দুরত্যের মধ্যে একটি বস্তুকে রাখলে কি ধরনের প্রতিবিম্ব গঠিত হবে তা চিত্র সহ ব্যাখ্যা করো?
২. গাড়ির হেডলাইটে থেকে আলো কিভাবে অনেক দূর পর্যন্ত যায় ?
৩. সূর্যের আলয় লাল এবং নিল কাচের প্লেটকে একসঙ্গে রাখলে কেমন দেখাবে ব্যাখ্যা করো ?
৪. একটি মাধ্যমের প্রতিসরাঙ্ক আলকের তরঙ্গদৈর্ঘ্যের উপর কিভাবে নির্ভর করে ?
৫. দ্বিপ্রহরে আকাসের রঙ নীল দেখায় কেন ?
৬. ক্রাউন গ্লাসের প্রতিসারাঙ্ক ১.৫২ বলতে কি বোঝ ?
৭. আলকের বিক্ষেপণ কাকে বলে ?
৮. কোন মাধ্যমের প্রতিসরাঙ্ক আলোর বেগের উপর কিভাবে নির্ভর করে ?
৯. গাড়ির হেডলাইটে কি ধরনের দর্পণ ব্যাবহার করে এবং কেন ?


দীর্ঘ উত্তরভিত্তিক প্রশ্নঃ প্রশ্নমান – ৩

১. অবতল দর্পণের ক্ষেত্রে ফোকাস দুরত্য ও বক্রতা ব্যাসার্ধ এর মধ্যে সম্পর্কটি নির্ণয় করো ?
২. প্রিজমের মধ্য দিয়ে আলোকের প্রতিসরনে দেখাও যে δ=i1+i2-A হয় ?
৩. বিবর্ধক কাচ হিসাবে উত্তল লেন্সের ক্রিয়া চিত্র অঙ্কন করে দেখাও ?
৪. হাইপারমেট্রোপিয়া ত্রুটি এবং তার প্রতিকারের উপায় চিত্র অঙ্কন করে ব্যাখ্যা করো ?
৫. মায়োপিয়া ত্রুটি এবং তার প্রতিকারের উপায় চিত্র অঙ্কন করে ব্যাখ্যা করো ?
৬. আলোকের বিচ্ছুরণ সংক্ষেপে ব্যাখ্যা করো ?
৭. আলোর বর্ন কিসের ওপর নির্ভয় করে ? কোন আলোর তরঙ্গদইর্ঘ্য সবচেয়ে বেশি এবং কোন আলোর সবচেয়ে কম ?
৮. একটি মাধ্যমের প্রতিসরাঙ্ক আলোর বেগ এবং তরঙ্গদৈর্ঘ্যের উপর কিভাবে নির্ভর করে ?
৯. অতিবেগুনি রশ্নি, X রশ্নি এবং গামা রশ্নির একটি করে ব্যাবহার লেখ ?
১০. চিত্রের সাহায্যে প্রিজমের নুন্যতম চ্যুতির শর্ত লেখ ?
১১. উত্তল লেন্সকে অভিসারি এবং অবতল লেন্সকে অপসারি বলা হয় কেন ?
১২. আলোকরশ্নি (ক) লঘু মাধ্যম থেকে ঘন মাধ্যমে (খ) ঘন মাধ্যম থেকে লঘু মাধ্যমে পড়লে চ্যুতিকোনের মান কি হবে ?
১৩. প্রিজম বর্ন সৃষ্টি করে না; বিভিন্ন বর্ণকে পৃথক করে মাত্র-ব্যাখা করো ?
১৪. আলোকের প্রতিসরন সংক্রান্ত সুত্র দুটি বিব্ররত করো। দ্বিতীয় সুত্রের গানিতিক রূপটি লেখ ।
চলতড়িৎ