১. প্রতিটি প্রশ্নের সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে তার ক্রমিক সংখ্যাসহ বাক্যটি সম্পূর্ণ করে লেখোঃ
(১.১) উদ্ভিদের সংবেদনশীলতা সংক্রান্ত আবিষ্কারের সঙ্গে যুক্ত বিজ্ঞানী হলেন –
(ক)ড. সি. ভি. রমন (খ)ড. এডওয়ার্ড জেনার (গ) আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায় (ঘ) আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসু।
উত্তরঃ (ঘ) আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসু
(১.২) উদ্দীপকের তীব্রতা দ্বারা নিয়ন্ত্রিত চলনকে বলা হয় – (ক) ট্রপিক চলন (খ) ট্যাকটিক চলন (গ) ন্যাস্টিক চলন (ঘ) কেমোট্যাকসিস
উত্তরঃ (গ) ন্যাস্টিক চলন
(১.৩) উদ্ভিদ কান্ডের আলোর দিকে বৃদ্ধি পায়, এটি একপ্রকার – (ক) ফোটোট্রোপিক চলন (খ) হাইড্রোট্রপিক চলন (গ) জিওট্রপিক চলন (ঘ) কেমোট্রপিক চলন
উত্তরঃ (ক) ফোটোট্রোপিক চলন
(১.৪) অভিকর্ষের গতিপথ অনুসারে নিয়ন্ত্রিত উদ্ভিদ-অঙ্গের চলনকে বলা হয় – (ক) হাইড্রোট্রপিক চলন (খ) জিওট্রপিক চলন (গ) ফোটোট্রপিক চলন (ঘ) কেমোট্রপিক চলন
উত্তরঃ (খ) জিওট্রপিক চলন
(১.৫) সূর্যশিশির ও ডায়োনিয়া উদ্ভিদের ক্ষেত্রে পতঙ্গকে ঘিরে ফেলে খাদ্যরূপে গ্রহন হল – (ক) সিস্মোন্যাস্টিক চলন (খ) ফোটোন্যাস্টিক চলন (গ) থার্মোন্যাস্টিক চলন (ঘ) কেমোন্যাস্টিক চলন
উত্তরঃ (ঘ) কেমোন্যাস্টিক চলন
(১.৬) জীবদেহে রাসায়নিক সমন্বয়-সাধনের কাজ করে – (ক) ফেরোমোন (খ) উৎসেচক (গ) ভিটামিন (ঘ) হরমোন
উত্তরঃ (ঘ) হরমোন
(১.৭) উদ্ভিদের বংশগত খর্বতা দূর করে দৈর্ঘ্য বৃদ্ধিতে সাহায্যকারী হরমোনটি হল – (ক) জিব্বেরেলিন (খ) অক্সিন (গ) সাইটোকাইনিন (ঘ) ফ্লোরিজেন
উত্তরঃ (ক) জিব্বেরেলিন
(১.৮) নিষেক ছাড়া বীজহীন ফল উৎপাদনের প্রক্রিয়াকে বলা হয় – (ক) পারথেনোজেনেসিস (খ) পারথেনোকার্পি (গ) অ্যাপোগ্যামি (ঘ) অ্যাপোস্পোরি
উত্তরঃ (খ) পারথেনোকার্পি
(১.৯) একটি কৃত্রিম হরমোন হল – (ক) IAA (খ) NAA (গ) GA (ঘ) সাইটোকাইনিন
উত্তরঃ (খ) NAA
(১.১০) বীজহীন ফল উৎপাদনে সাহায্য করে – (ক) ইথিলিন (খ) অক্সিন (গ) সাইটোকাইনিন (ঘ) ফ্লোরিজেন
উত্তরঃ (খ) অক্সিন
(১.১১) ‘আপৎকালীন হরমোন’ বলা হয় – (ক) অ্যাড্রেনালিনকে (খ) TSH কে (গ) নর-অ্যাড্রেনালিনকে (ঘ) অক্সিনকে
উত্তরঃ (ক) অ্যাড্রেনালিনকে
(১.১২) নিম্নলিখিত গ্রন্থিগুলির ভিতর কোন্টি মিশ্র গ্রন্থি? – (ক) থাইরয়েড (খ) বৃক্ক (গ) অগ্ন্যাশয় (ঘ) যকৃৎ
উত্তরঃ (গ) অগ্ন্যাশয়
(১.১৩) গলগন্ড রোগটির সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত হরমোনটির নাম – (ক) ইনসুলিন (খ) STH (গ) রিল্যাক্সিন (ঘ) থাইরক্সিন
উত্তরঃ (ঘ) থাইরক্সিন
(১.১৪) ইনসুলিন ক্ষরিত হয় – (ক) পিটুইটারি গ্রন্থির অগ্রভাগ থেকে (খ) থাইরয়েড গ্রন্থি থেকে (গ) বৃক্ক থেকে (ঘ) অগ্ন্যাশয় থেকে
উত্তরঃ (ঘ) অগ্ন্যাশয় থেকে
(১.১৫) অ্যান্টিকিটোজেনিক হরমোন বলা হয় – (ক) থাইরক্সিনকে (খ) গ্লুকাগনকে (গ) ইস্ট্রোজেনকে (ঘ) ইনসুলিনকে
উত্তরঃ (ঘ) ইনসুলিনকে
(১.১৬) স্নায়ুতন্ত্রের গঠনগত ও কার্যগত একক হল – (ক) নিউরোন (খ) নেফ্রন (গ) অ্যাক্সন (ঘ) ডেনড্রন
উত্তরঃ (ক) নিউরোন
(১.১৭) অক্ষিগোলকের কোন্ অংশটি আলোক সুবেদী? – (ক) লেন্স (খ) স্ক্লেরা (গ) রেটিনা (ঘ) কোরয়েড
উত্তরঃ (গ) রেটিনা
(১.১৮) মানবদেহের গমনের সময় ভারসাম্য নিয়ন্ত্রনকারী অংশটি হল – (ক) গুরুমস্তিষ্ক (খ) পনস্ (গ) লঘুমস্তিষ্ক (ঘ) সুষুম্নাশীর্ষক
উত্তরঃ (গ) লঘুমস্তিষ্ক
(১.১৯) চোখের প্রতিসারক মাধ্যম নয় – (ক) আইরিশ (খ) লেন্স (গ) অ্যাকুয়াস হিউমর (ঘ) ভিট্রিয়াস হিউমর
উত্তরঃ (ক) আইরিশ
(১.২০) একটি আজ্ঞাবহ স্নায়ুর নাম হল – (ক) অপটিক (খ) ভেগাস (গ) অটিউলোমোটর (ঘ) অডিটরি
উত্তরঃ (গ) অটিউলোমোটর
** নীচের বাক্যগুলিতে উপযুক্ত শব্দ বসিয়ে শূন্যস্থানগুলি পূরন করোঃ
(২.১) উদ্ভিদের ক্ষেত্রে প্রধান সমন্বয়কারী হল ___________ ।
উত্তরঃ হরমোন
(২.২) নাইট্রোজেনবিহীন একটি হরমোন হল __________।
উত্তরঃ জিব্বেরেলিন
(২.৩) একটি বৃদ্ধিরোধক গ্যাসীয় উদ্ভিদ হরমোন হল ___________।
উত্তরঃ ইথিলিন
(২.১) অগ্ন্যাশয়ের আলফা কোশ থেকে ক্ষরিত হরমোনটি হল _____________।
উত্তরঃ গ্লুকাগন
(২.২) শৈশবে __________এর কম ক্ষরনে বামনত্ব রোগ হয়।
উত্তরঃ GH
**নীচের বাক্যগুলিতে উপযুক্ত শব্দ বসিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করো**
1.স্নায়ুকোশের সাইটোপ্লাজমকে ———- বলে।
Ans: নিউরোপ্লাজম
2.থ্যালামাস ———– মস্তিষ্কের অংশ।
Ans: অগ্র
3.প্রতিবর্ত ক্রিয়া ————- দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে।
Ans: সুষুম্নাকাণ্ড
4.মানুষের ————- দৃষ্টি দেখা যায়।
Ans: দ্বিনেত্র
5.অ্যাক্সনের শেষপ্রান্তের প্রতিটি শাখা ————– নামে পরিচিত।
Ans: টেলোডেনড্রিয়া
6.পাশাপাশি অবস্থিত দুটি নিউরোনের সংযোগস্থলকে —————- বলা হয়।
Ans: সাইন্যাপস
7.চল্লিশোর্ধ ব্যক্তিদের মধ্যে ————– দেখা যায়।
Ans: প্রেসবায়োপিয়া
8.অ্যাক্সনের সাইটোপ্লাজমকে ————– বলে।
Ans: অ্যাক্সোপ্লাজম
9.চোখের জলে উপস্থিত জীবাণু ধ্বংসকারী উৎসেচকটি হল —————।
Ans: লাইসোজোম
10.দশম করোটি স্নায়ুর নাম —————-।
Ans: ভেগাস
11.মানবমস্তিষ্কের তিন স্তরবিশিষ্ট ঝিল্লি আবরণীকে একত্রে —————- বলে।
Ans: মেনিনজেস
12. ————- নিষ্ক্রিয় থাকায় স্নায়ুকোশ বিভাজিত হতে পারে না।
Ans: সেন্ট্রোজোম
13.সাইন্যাপসে ————— তরল থাকে।
Ans: নিউরোহিউমর
14.মস্তিষ্কের সর্ববৃহৎ অংশটি হল ————–।
Ans: গুরুমস্তিস্ক
15.প্রতিবর্ত ক্রিয়ার প্রধান কেন্দ্র হল —————।
Ans: সুষুম্নাকাণ্ড
16.মায়োপিয়া হলে ————– লেন্সযুক্ত চশমা ব্যবহার করতে হয়।
Ans: অবতল
17.মানবদেহে সুষুম্নাস্নায়ুর সংখ্যা ————-।
Ans: 31 জোড়া
18.কাশি হল —————- প্রতিবর্ত ক্রিয়া।
Ans: সহজাত
19.রেটিনার —————– বিন্দুতে সবথেকে ভালো প্রতিবিম্ব গঠিত হয়।
Ans: পীত
20. —————- দিয়ে অক্ষিগোলকে আলো প্রবেশ করে।
Ans: তারারন্ধ্র
21. ————- পেশি মানুষের চোখের বক্রতার তারতম্য ঘটায়।
Ans: সিলিয়ারি
22.সুষুম্নাকাণ্ডের গহ্বরটি হল —————–।
Ans: নিউরোসিল
23.তারকাকার নিউরোগ্লিয়াকে —————- বলে।
Ans: অ্যাস্ট্রোসাইট
24.হাইপারমেট্রোপিয়া সংশোধন করা হয় —————- দ্বারা।
Ans: উত্তল লেন্স
25.স্থান পরিবর্তন না করে বিভিন্ন দূরত্বের বস্তুকে স্পষ্ট দেখার ক্ষমতাকে —————- বলে।
Ans: উপযোজন
26.নিউরোগ্লিয়া হল পরিবর্তিত ————– কলা।
Ans: যোগ
27. ———— হল উজ্জ্বল আলোক সুবেদী গ্রাহক।
Ans: কোন কোশ
28. ————- পেশি উপযোজনে সাহায্য করে।
Ans: সিলিয়ারি
29.মানব মস্তিষ্কের নিলয়ের সংখ্যা ————- টি।
Ans: 4 টি
30.স্নায়ুকোশের ————— থেকে অ্যাক্সনের উৎপত্তি হয়েছে।
Ans: অ্যাক্সন হিলক
31.গুরুমস্তিষ্কের যোজককে ————– বলে।
Ans: করপাস ক্যালোসাম
32.স্নায়ুতন্ত্রের গঠনগত এককের নাম হল ————।
Ans: নিউরোন
33.ব্যাঙের —————– দৃষ্টি দেখা যায়।
Ans: একনেত্র
34. ————– বিন্দুতে কোনো প্রতিবিম্ব গঠিত হয় না।
Ans: অন্ধ
35. ———— স্নায়ুগুলি মস্তিষ্ক থেকে উৎপন্ন হয়।
Ans: করোটিক
36.জীবদেহে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টিকারী পদার্থকে —————— বলে।
Ans: উদ্দীপক
37.স্নায়ুতন্ত্র হল প্রাণীদেহের ————– সমন্বায়ক।
Ans: ভৌত
38.স্নায়ুতন্ত্রের গঠনগত উপাদান হল ————–।
Ans:নিউরোগ্লিয়া
39.নিউরোনের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র শাখাকে ———— বলে।
Ans: ডেনড্রন
40.স্নায়ুকোশের শাখাবিহীন দীর্ঘ প্রবর্ধকটি হল ————–।
Ans: অ্যাক্সন
41.সাইনোভিয়াল গহ্বর অঞ্চলটি একপ্রকার —————— পদার্থ পূর্ণ থাকে।
Ans: তরল
42.চোখের একটি প্রতিসারক মাধ্যম হল ————- হিউমর।
Ans: অ্যাকুয়াস
43.মেডালা অবলংগাটাকে বলে —————।
Ans: সুষুম্নাশীর্ষক
44.রডকোশে —————— রঞ্জক থাকে।
Ans: রোডপসিন
45.দর্শন অনুভূতি গ্রহণকারী করোটি স্নায়ুটি হল ————— স্নায়ু।
Ans: অপটিক
46.আইরিশের মাঝখানে অবস্থিত ছিদ্রকে ————— বলে।
Ans: তারারন্ধ্র বা পিউপিল
47.পীতবিন্দুতে ———– ও কোন কোশ থাকে।
Ans: রড
48.গুরুমস্তিষ্কের বহির্দেশের খাঁজগুলিকে বলে ————।
Ans: জাইরাস
49.সেরিব্রোস্পাইনাল ফ্লুইড থাকে কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের ————।
Ans: গহ্বরে
50.গ্রাহক অঙ্গ থেকে স্নায়বিক উদ্দীপনা পরিবহন করে ————– স্নায়ু।
Ans:সংজ্ঞাবহ
51.লঘুমস্তিষ্কের গোলার্ধদ্বয় ———– নামক স্নায়ুযোজক দিয়ে পরস্পরের সঙ্গে যুক্ত থাকে।
Ans: ভারমিস
52.সন্নিধিস্ফীতির কোশঝিল্লিকে ———– বলে।
Ans:প্রাকসন্নিধি
53.স্নায়ুকোশের অ্যাক্সন হিলক থেকে ———— উৎপত্তি হয়েছে।
Ans: অ্যাক্সনের
54.মেনিনজেসের মাঝের অংশটি হল ————– ম্যাটার।
Ans: অ্যারাকনয়েড
**একটি শব্দে বা একটি বাক্যে উত্তর দাও**
1.মেনিনজেস কী?
Ans: কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের ত্রিস্তরীয় রক্ষামূলক আবরণকে মেনিনজেস বলে।
2.একটি সংজ্ঞাবহ স্নায়ুর নাম লেখো।
Ans: অপটিক স্নায়ু
3.মস্তিষ্কের গহ্বরের নাম কী?
Ans: নিলয় বা ভেন্ট্রিকল
4.নিউরোসিল কী?
Ans: সুষুম্নাকাণ্ডের কেন্দ্রীয় নালীকে নিউরোসিল বলে।
5.সুষুম্না স্নায়ুর সংখ্যা কত?
Ans: 31 জোড়া
6.করোটিক স্নায়ুর সংখ্যা কত?
Ans: 12 জোড়া
7.স্নায়ুর সবথেকে বাইরের আবরণের নাম কী?
Ans: এপিনিউরিয়াম
8.মস্তিষ্কের কোন অংশ দেহের তাপ নিয়ন্ত্রণ করে?
Ans: মস্তিষ্কের হাইপোথ্যালামাস
9.গুরুমস্তিষ্কের বাইরে অবস্থিত পুরু ধূসর স্তরকে কী বলে?
Ans: সেরিব্রাল কর্টেক্স
10.দূরের বস্তু কম দেখতে পাওয়ার সমস্যার বৈজ্ঞানিক নাম কী?
Ans: মায়োপিয়া
11.মানব চক্ষুর কোন অংশে প্রতিবিম্ব গঠিত হয়?
Ans: রেটিনাতে
12.রড কোশে কোন রঞ্জক থাকে?
Ans: রোডপ্সিন
13.পশ্চাৎ মস্তিষ্কের সবচেয়ে বড়ো অংশটির নাম কী?
Ans: লঘুমস্তিষ্ক
14.ডেনড্রাইট কাকে বলে?
Ans: ডেনড্রনের ক্ষুদ্র শাখাকে
15.কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র কী কী অংশ নিয়ে গঠিত?
Ans: মস্তিষ্ক ও সুষুম্নাকাণ্ড
16.একটি গভীর প্রতিবর্ত ক্রিয়ার উদাহরণ দাও।
Ans: হাঁটু ঝাঁকুনি
17.মানব চক্ষুর কোন অংশ আলোর প্রতিফলন রোধ করে?
Ans: কোরয়েড স্তর
18.স্নায়ুকোশের মৃত্যুর পর তার স্থান কে দখল করে?
Ans: নিউরোগ্লিয়া
19.CNS – এর পুরো নাম কী?
Ans: সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেম
20.অ্যাকুয়াস হিউমরের কাজ কী?
Ans: লেন্স ও কর্নিয়াকে অক্সিজেন ও পুষ্টিপদার্থ সরবরাহ করা|
21.CSF – এর সম্পূর্ণ নাম কী?
Ans: সেরিব্রোস্পাইনাল ফ্লুইড
22.চোখের অন্তঃগঠনে যে ত্রিস্তর থাকে, তাদের নাম লেখো।
Ans: স্ক্লেরা, কোরয়েড, রেটিনা
23.মস্তিষ্কের কোন অংশ পৌষ্টিক নালীর বিচলন নিয়ন্ত্রণ করে?
Ans: পনস
24.মায়োলিন আবরণীর একটি কাজ লেখো?
Ans: মায়োলিন আবরণী অন্তরক আবরণ হিসেবে স্নায়ু উদ্দীপনা পরিবহনে সাহায্য করে।
25.মানব চক্ষুর লেন্সের প্রকৃতি কীরূপ?
Ans: স্থিতিস্থাপক দ্বিউত্তল প্রকৃতির
26.রেটিনার সঙ্গে যুক্ত স্নায়ুটির নাম লেখো।
Ans: অপটিক স্নায়ু
27.একটি মিশ্র স্নায়ুর নাম করো।
Ans: ভেগাস
28.একটি চেষ্টীয় স্নায়ুর নাম লেখো।
Ans: হাইপোগ্লোসাল
29.ভারমিস কী?
Ans: এটি হল একপ্রকার স্নায়ুযোজক, যা মস্তিষ্কের সেরিবেলার হেমিস্ফিয়ার নামক দুটি অর্ধগোলাকার অংশকে যুক্ত রাখে|
30.”বুদ্ধির আধার” মানবমস্তিষ্কের কোন অংশকে বলা হয়?
Ans: গুরুমস্তিষ্ক বা সেরিব্রাম
31.মানব চক্ষুর কোন স্তর আলোক প্রতিরোধী?
Ans: কোরয়েড বা কৃষ্ণমণ্ডল
32.মস্তিষ্কের কোন অংশ চাপ, তাপ, স্পর্শ প্রভৃতির প্রেরক স্থান?
Ans: থ্যালামাস
33.লঘুমস্তিষ্কের কাজ লেখো |
Ans: দেহের ভারসাম্য বজায় রাখা ও পেশিটান নিয়ন্ত্রণ করা।
34.চোখের লেন্সের বক্রতা হ্রাস পাওয়ার জন্য দৃষ্টির যে ত্রুটি দেখা যায়, তাকে কী বলে?
Ans: হাইপারোপিয়া বা হাইপারমেট্রোপিয়া
35.কোন বিজ্ঞানী প্রতিবর্ত ক্রিয়ার শ্রেণিবিন্যাস করেন?
Ans: বিজ্ঞানী প্যাভলভ
36..প্রতিবর্ত ক্রিয়া কথাটি প্রথম কে প্রবর্তন করেন?
Ans: শেরিংটন
37.স্নায়ুকোশের স্বল্প দৈর্ঘ্যের প্রবর্ধকের নাম লেখো। Ans: ডেনড্রন
38.চোখের স্নায়ু স্তরটির নাম কী?
Ans: রেটিনা
38.অন্ধবিন্দুর অবস্থান লেখো।
Ans: রেটিনা ও অপটিক স্নায়ুর সংযোগস্থলে
39.প্রতিবর্ত পথের উপাদানগুলি কী কী?
Ans: গ্রাহক, অন্তর্বর্তী নিউরোন, স্নায়ুকেন্দ্র, বহির্বাহী নিউরোন, কারক
40.মানুষের দেহে দীর্ঘতম স্নায়ু কোনটি?
Ans: সায়াটিক স্নায়ু
41.অগ্রমস্তিষ্কের সবচেয়ে বড়ো অংশ কোনটি?
Ans: গুরুমস্তিষ্ক বা সেরিব্রাম
42.মস্তিষ্কের প্রবেশদ্বার কাকে বলে?
Ans: ফোরামেন অফ ম্যাগনাম
43.লঘুমস্তিষ্কের গোলার্ধগুলি যে অংশ দ্বারা যুক্ত থাকে তার নাম লেখো।
Ans: ভারমিস
সংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন প্রশ্নমান – ২
১। হরমোন কাকে বলে ?
২। হরমোনকে রাসায়নিক সম্মনয়সাধক বলা হয় কেন ?
৩। কোন হরমোনকে আপাতকালিন হরমোন বলা হয় এবং কেন?
৪। প্রতিব্রত ক্রিয়া কাকে বলে ?
৫। সংবেদনশীলতা কি? উদাহরন দাও।
৬। সিসমনাস্তিক চলন কি ?
৭। প্রকল্পিত হরমন কি ? উদাহরন দাও।
৮। সাইটোকাইনিন হরমনের দুটি ব্যবহার লেখ ?
৯। উদ্ভিদ ও প্রানি হরমনের দুটি উদাহরন দাও ।
১০। থাইরক্সিন হরমনের দুটি কাজ লেখ ?
১১। বামনত্ত ও ডায়াবেটিস ইন্সিপিডাস রোগের কারন গুলি লেখ ?
১২। আক্সন ও ডেনড্রোনের মধ্যে দুটি পার্থক্য লেখ ?
১৩। নিউরগ্লিয়া কি ? এর কাজ লেখ ?
১৪। স্নায়ুগ্রন্থি কাকে বলে ? এর কাজ কি ।
১৫। সাইনেপ্স কাকে বলে ? এর কাজ লেখ ?
১৬। গমনের দুটি উদ্দেশ্য লেখ ?
১৭। প্রতিটি সেরিব্রাল হেমিস্ফেয়ার কটি খণ্ডে বিভক্ত ও কি কি ?
দীর্ঘ উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন – প্রশ্ন মান – ৫
১। ট্রপিক চলন কাকে বলে ? উদ্ভিদের বিভিন্ন প্রকার ট্রপিক চলনের বিবরন দাও ।
২। অক্সিন হরমোনের উৎসস্থল ও কাজ আলোচনা করো ।
৩। ইনসুলিন ও অ্যাডরিনালিন হরমনের উৎস ও কাজ লেখ ?
৪। চিত্রসহ নেউরন এর গঠন আলোচনা করো ।
৫। সাইন্যাপ্স এর গঠন ও কাজ আলোচনা করো ।
৬। প্রতিবর্ত ক্রিয়া কাকে বলে ? সহজাত ও অর্জিত প্রতিব্রত ক্রিয়ার বৈশিষ্ট লেখ ও উদাহরন দাও ।
৭। করনিয়া, কোরয়েড, আইরিস , লেন্স, ও অশ্রুগ্রন্থির কাজ লেখ ?
৮। মানুষের দ্বিপদ গমনের বিবরন দাও ।